শিখতে হলে জানতে হবে শিক্ষার পরিচয়।

শিক্ষার|জ্ঞানার্জন।


মানুষ জন্মথেকে মৃত্যু পর্যন্ত প্রতিটি মুহুর্তেই নতুন নতুন করে অনেক কিছু শিখছে।
শিশুরা শিখছে মায়ের কোলে বসে মাতৃভাষা আবার কেউ শিখছে বৃহৎতাকৃতির চার দেয়ালে ঘেরা দালানে বসে কোন কাজ।
 তাই বলা যায় শিক্ষার কোন শেষনেই। পৃথিবীর সৃষ্টির শুরুথেকেই যেন পুড় পৃথিবীটা একটা পাঠশালা আর সকল মানব জাতি শিক্ষার্থীর রূপধারণ করে আসছে।


শিক্ষা কি?
অল্প কথায় বলা যায় :"কোন কাজ করার সহজতম কৌশল, কোন কিছুর উদ্যগ গ্রহনের পূর্বে সুচিন্তা এবং সৎ চরিত্র নিজের ভিতর রপ্ত করে নেওয়াকেই শিক্ষা বলে।"


আমাদের প্রয়োজনের তাগিদে চাইলে প্রতিষ্ঠানিক ভাবে শিক্ষার একটা স্তর শেষ করতে পারি, তবে সেটা সাময়িক। তবে এই অর্জনকৃত জ্ঞানকে সারাজীবন কাজে লাগাতে পারা যায়।


  প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষাগ্রহনের প্রক্রিয়া :
প্রথমেই শিক্ষার্থীকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কিছু নিয়ম নিতি মেনে শিক্ষানবিদ বা শিক্ষকে শিখানো জ্ঞান আহরন করে নিতে হয়। অতপর শিক্ষক পরিক্ষার মাধ্যমে ছাত্র/ছাত্রী দের মেধা যাচাই করে থাকে।


বাংলাদেশে প্রচলিত কিছু প্রতিষ্ঠানি শিক্ষার প্রকার ভেদ।

প্রাথমিক শিক্ষা।
১ম থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকেই বলা হয় প্রাথমিক শিক্ষা।
মাধ্যমিক।
৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেনী পর্যন্ত হচ্ছে মাধ্যমিক শিক্ষা। এই স্তরের শিক্ষার এক পর্যায় এসে শিক্ষার্থীকে বেছে নিতে হয় তার লক্ষ্য নির্ধারনে পথ।

বিভাগ নির্বাচন|বিজ্ঞান|ব্যাবসা|মানবিক শাখা।

বিজ্ঞান।
ব্যাবসা।
মানবিক।
এই তিনটি থেকে শিক্ষার্থীর পছন্দ অনুযায়ী যে কোন একটি বিভাগ নির্বাচন করতে হয়।


উচ্চ মাধ্যমিক।
একাদ্বশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষাকেই উচ্চমাধ্যমি পর্যায়ের শিক্ষা বলা হয়।

উচ্চশিক্ষা।
এই স্তরের শিক্ষাগ্রহনের জন্য যে কোন বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে পড়াশুনা শেষ করতে হয়।

  ফিলোসোফি অব ডক্টর।
বিশ্ব বিদ্যালয়ের জ্ঞানার্জনের পর এই স্তরের শিক্ষা আর্জন করতে হয়।

No comments

Theme images by Jason Morrow. Powered by Blogger.