বিনোদনকে যে ভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিৎ।
![]() |
বিনোদনের ছবি| মিডিয়া বাংলা বিডি। |
মানুষেন মোন এবং মস্তিষ্ককে প্রফুল্ল রাখতে বিনোদনের যেন জুড়িনেই।
তবে বিনোদন গ্রহনের ক্ষেত্রে সুস্থ বিনোদন গ্রহনই মূখ্য বিষয়।
তবে বিনোদন গ্রহনের ক্ষেত্রে সুস্থ বিনোদন গ্রহনই মূখ্য বিষয়।
কাজের ফাকে টিভি দেখা, গান শোনা, বই পড়া, আড্ডা দেওয়াটা যেন আমাদের প্রতিদিনের সভাব।
তবে বর্তমানের বিনোদনে অন্যতম মাধ্যম হিসেবে ইউটিউব, ফেসবুক, টুইটার, ইন্ট্রাগ্রাম সহ সোসাইল মিডিয়া ওয়েব সাইড গুলের জুড়িনেই।
হাজারও রকমের গল্প,কৌতুক আর দেশের অনাচে কানাচে ঘটেযাওয়া খবর প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে রয়েছে ফেসবুকে, ইউটিউবের মত সোসাইল মিডিয়া সাইটগুলো।
অন্যদিকে যারা বিনোদন দিয়ে থাকেন তাদেরকে বলা হয় বিনোদনকারি।
অর্থাৎ যারা সিনেমা , নাটক, কৌতুক,যাত্রা পালা, গান বাজনা, ইত্যাদি কাজের সাথে জরিত তারা দর্শক এবং শ্রতাদের বিনোদন দিয়ে থাকেন।
অবসর সময়ে মোবাইলে গেম খেলাও হতে পারে একধরনের বিনোদন।
তবে বিনোদনগ্রহনের ক্ষেত্র বিষেশভাবে সর্তক থাকা উচিৎ।
কারন কখনোযেন এটা ক্ষতির করণ হয়ে না উঠে।
যেমন : বেশ কিছুদিন আগে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ছির "ব্লহুয়েল" মরন ব্যাধি অন-লাইন গেম।
এনিয়ে পত্র পত্রিকা, রেডিও, টেলিভিশনে সহ ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ তুড়পাড় শুরুহয়েছিল।
তাই এই ধরনের বিনোদনকে বলা
যেতেপারে ক্ষতিকারক বিনোদন।
এছাড়াও ফেসবুক, ইউটিউবের মত সোসাইর মিডিয়া সাইড গুলোযেন সকলের নিত্যদিনের সঙ্গি তাই সর্তকতার সাথে এই ধরনের সেবা ব্যবহার কারা উচিত।
খেয়াল রাখতে হবে কোন ক্রমেই যেন এইধেনের বিনোদন মূলক সেবার প্রতি যেন আশক্ত হয়ে না যাই।
তবে বর্তমানের বিনোদনে অন্যতম মাধ্যম হিসেবে ইউটিউব, ফেসবুক, টুইটার, ইন্ট্রাগ্রাম সহ সোসাইল মিডিয়া ওয়েব সাইড গুলের জুড়িনেই।
হাজারও রকমের গল্প,কৌতুক আর দেশের অনাচে কানাচে ঘটেযাওয়া খবর প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে রয়েছে ফেসবুকে, ইউটিউবের মত সোসাইল মিডিয়া সাইটগুলো।
অন্যদিকে যারা বিনোদন দিয়ে থাকেন তাদেরকে বলা হয় বিনোদনকারি।
অর্থাৎ যারা সিনেমা , নাটক, কৌতুক,যাত্রা পালা, গান বাজনা, ইত্যাদি কাজের সাথে জরিত তারা দর্শক এবং শ্রতাদের বিনোদন দিয়ে থাকেন।
অবসর সময়ে মোবাইলে গেম খেলাও হতে পারে একধরনের বিনোদন।
তবে বিনোদনগ্রহনের ক্ষেত্র বিষেশভাবে সর্তক থাকা উচিৎ।
কারন কখনোযেন এটা ক্ষতির করণ হয়ে না উঠে।
যেমন : বেশ কিছুদিন আগে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ছির "ব্লহুয়েল" মরন ব্যাধি অন-লাইন গেম।
এনিয়ে পত্র পত্রিকা, রেডিও, টেলিভিশনে সহ ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ তুড়পাড় শুরুহয়েছিল।
তাই এই ধরনের বিনোদনকে বলা
যেতেপারে ক্ষতিকারক বিনোদন।
এছাড়াও ফেসবুক, ইউটিউবের মত সোসাইর মিডিয়া সাইড গুলোযেন সকলের নিত্যদিনের সঙ্গি তাই সর্তকতার সাথে এই ধরনের সেবা ব্যবহার কারা উচিত।
খেয়াল রাখতে হবে কোন ক্রমেই যেন এইধেনের বিনোদন মূলক সেবার প্রতি যেন আশক্ত হয়ে না যাই।
বিনোদনকে বিনোদনের জায়গায়ই রাখা উচিৎ কেননা সিনেমা নাটকে দেখানো কল্প কাহিনির আধিকাংই থাকে কাল্পনিক।
বাস্তব জীবনের সাথে কোন ধরনের মিল খুজে পাওয়াযায় না।
তাই এই ধরনের নাটকিয় চরিত্রের সাথে নিজেদের বাস্তব জীবনের মিল রাখার কোন প্রয়োজন নেই।
বিনোদন গ্রহনের মুলউদ্দেশ্য হচ্ছে, নিজেকে হাসি খুশি রাখা আধিত কষ্ট কিংবা আধিক চিন্তিত মোনকে।
তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে জ্ঞানার্জন হয়ে থাকে মুল উদ্দেশ্য।
বাস্তব জীবনের সাথে কোন ধরনের মিল খুজে পাওয়াযায় না।
তাই এই ধরনের নাটকিয় চরিত্রের সাথে নিজেদের বাস্তব জীবনের মিল রাখার কোন প্রয়োজন নেই।
বিনোদন গ্রহনের মুলউদ্দেশ্য হচ্ছে, নিজেকে হাসি খুশি রাখা আধিত কষ্ট কিংবা আধিক চিন্তিত মোনকে।
তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে জ্ঞানার্জন হয়ে থাকে মুল উদ্দেশ্য।
তবে একেক জনের বিনোদন গ্রহনের রুচি একেক রকম হয়ে থাকে। এরকারন
একেক জনের চাহিদা বা বিনোদন গ্রহনের রুচি একেক দরনের হয়ে থাকে তাই এই ধরনের ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়।
তবে এখন সকলেই এখন এই বিষয়ে খুব বেশি সচেতন।
একেক জনের চাহিদা বা বিনোদন গ্রহনের রুচি একেক দরনের হয়ে থাকে তাই এই ধরনের ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়।
তবে এখন সকলেই এখন এই বিষয়ে খুব বেশি সচেতন।
তাই অপ্রাশংগিগ কোন কিছুকে বাস্তব জীবনের সাথে প্রতিফলিত করতে দ্বিমত পেষন করে থাকে।
এটা সুক্ষবিভেচনায় ভালো গুনের অধিকারি বলা যেতে পারে।
আর এই ধরনের ব্যাক্তিদের মুলউদ্দেশ্য
হয়ে থাকে বিনোদনকে বিনোদনের মত করেই মনে করা।
তবে ভালো দিক গুলোকে বাস্তবতার সাথে প্রাশংঙ্গিক হলে সেটা প্রয়োগের চেষ্টা করা।
এটা সুক্ষবিভেচনায় ভালো গুনের অধিকারি বলা যেতে পারে।
আর এই ধরনের ব্যাক্তিদের মুলউদ্দেশ্য
হয়ে থাকে বিনোদনকে বিনোদনের মত করেই মনে করা।
তবে ভালো দিক গুলোকে বাস্তবতার সাথে প্রাশংঙ্গিক হলে সেটা প্রয়োগের চেষ্টা করা।
তাই বলা যায় বিনোদন গ্রহনের ক্ষেত্রে যেমন সর্তকতা প্রোয়োজন সেই সাথে অতি প্রাসঙ্গিক বিষয় গুলো সমাজ এবং বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা।
আর সচেতন থাকা একান্তই প্রোয়োজন।
No comments