বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তির অগ্রযাত্রা।

তথ্য প্রযুক্তি উন্নতি সাধনের লক্ষ্যে এখন বাংলাদেমও আর পিছিয়ে নেই।
উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার ক্ষমতা এখন অর্জন করছে বাংলাদেশ।

বিগত কয়েক বছরে সারা বিশ্বের মধ্যে যেমন,টেকনোলজি সহ নানান ধরনের উন্নতি চখে পরার মত।
তার মধ্য অন্যতম প্রযুক্তি গুলোর মধ্য হচ্ছে যোগাযোগ রক্ষার ব্যবস্থা।

যদি এই ব্যপারে কিছু বর্ণনা করা হয়, তাহলে প্রথমেই বর্ণনা করতে হবে

৩জি 3G
আমারা ইতি মধ্য অনেকেই জানি ৩জি কি,
এব্যাপারে বিস্তারিত তুলে না ধরলেও হবে
তবে আমরা যদি অতি সাধারণ ভাবে জান্তে চাই ৩জি কি?
তাহলে বলা যায় 3G এর পূর্ণ রূপ হলো থার্ড জেনারেশন।
মানে তৃতীয় প্রজন্ম
তবে এখন আমাদের মরো প্রশ্ন জাগতে পারে এই  তরঙ্গের   (নেটওয়ার্ক) জগতে তৃতীয় প্রজন্ম টা  কি?
প্রতিটা জিনিসেরই একেকটা প্রজন্ম থাকে।
যেমন ধরুন কোন একটা সময় আমাদের বয়সের সমতুল্য ছিল আমাদের দাদা।
কোন একটা সময় আমাদের দাদাে বয়সছিল ২৪/২৫ বছর,  তার মানে সেই সময় সেটা ছিল তাদে প্রজন্ম।
এবং সেই ধারা বাহিকতায় একটা সময় আপনার পিতার প্রজন্ম আসল।
আর এখনর আপনার প্রজন্ম 

অথএব ঠিক একইভাবে নেটওয়ার্কের জগতেও একের পর এক নতুন নতুন প্রজন্মের আবির্ভাব গঠে।
মুলত এটাই হচ্ছে ৩জি বা তৃতীয় প্রজন্ম ।
তহলে এবার জানাযাক এই তৃতীয় প্রজন্মে মধ্যে নকু কি কি সুবিধা থাকছে।

১। উচ্চগতি তে ডাটা আদানপ্রদান।
আমরা যখন মোবাইলের মাধ্যমে ইন্টারনেট চালাই তখন অনেকেই সিমের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করি,
আর তখন একটা জিনিস লক্ষ্য করলে বুজতে পারব যে, ২জি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে নেট ব্যবহার করলে বুজতে পারব যে, ৩জি এর কুল নায় ২জি তে ধীরগতিকে চলে।

২। ভিডিও কল করার সুবিধা এবা
একটা সময় ছিল আমরা একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অডিও কথা বলতাম।
মানে এক প্রন্তথেকে কথা বলতাম অপার প্রন্তথেকে অরেকজন আমার কথা শুনতেপেত।
আর এখন ভিডিও কলিং এর সুবিধা যোগহওয়ায় একো অন্যকো দেখার মাধ্যমে কথা বলতে পারি।

৪জি

এবার আবার আমাদের মোনে প্রশ্ন জাগতে পারে ৪জি কি?
৪জি মুলত ৩জি এর পরবর্তী প্রজন্ম।
এবং এবে ডাটা আদান প্রদানের ক্ষমতা ৩জির তুলনা অনেক বেশি।

আজ নাহয় এতটুকুই জানলাম।
পরবর্তীতে আরো জানব।

লেখকঃ সাইফুল ইসলাম সাইফ।

1 comment:

Theme images by Jason Morrow. Powered by Blogger.